সংবাদ/বিবৃতি

The superiority of Muslims remain in” establishing truth and resisting against injustice”. It is a holy duty for a Muslim to do this work with his/her level best . Especially, students are perfect soldiers for this work. That is why, students are active and effective manpower of a country and a nation.

বিতর্কিত শিক্ষানীতি ২০১০ বাতিল, শিক্ষাআইন ২০১৬ সংশোধন
এবং পাঠ্যসূচিতে ব্রাহ্মণ্যবাদ ও নাস্তিকতা রুখতে সচেতন শিক্ষক মহোদয়ের কাছে

খোলা চিঠি

বরাবর
………………………………………………
………………………………………………
………………………………………………
জনাব,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
আমরা জানি সুশিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। সুশিক্ষিত একটি প্রজন্মই দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতির চর্চা, সার্বিক মূল্যবোধ সৃষ্টি এবং উন্নয়নের ধারায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বাংলাদেশ শতকরা ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশ। এদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় অবশ্যই সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসমষ্টির চিন্তা-চেতনা, ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতি ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন হবে- এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হল আমাদের শিক্ষানীতি, শিক্ষা আইন এবং প্রণীত সিলেবাস তথা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধর্মনিরপেক্ষ করার নামে হিন্দুত্ববাদের মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে ঐতিহ্যগত মুসলিম চিন্তা-চেতনার পরিবর্তে হিন্দুয়ানি সংস্কৃতিতে গড়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে।

মহোদয়!
বর্তমান সরকার তথা শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক শিক্ষানীতি, সিলেবাস এবং শিক্ষা নীতিমালা প্রণয়নে ধর্মীয় শিক্ষার ক্ষেত্রে বিজ্ঞ আলেম, পণ্ডিত ও গ্রহণযোগ্য কোন প্রতিনিধিকে রাখা হয়নি। যার দরুন শিক্ষা আইনে প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষাকে অবহেলার সাথে সন্নিবেশ করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, সুশিক্ষার মাধ্যমে একটি প্রজন্ম তাদের চিন্তা-চেতনাকে লালন করবে। কিন্তু বাস্তবতা হল বর্তমান পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে সুশিক্ষা অর্জন করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। সর্বশেষ, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড রচিত সিলেবাসের গদ্য, সাহিত্য ও বিভিন্ন ভ্রমণ কাহিনীতে এমন কিছু বিষয় অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে যা ইসলাম বিবর্জিত, ইসলামবিদ্বেষী। এটি ধর্মনিরপেক্ষতাও নয়; বরং এর মাধ্যমে নাস্তিকতা ও ব্রাহ্মণ্যবাদি পৌত্তলিক বিশ্বাস ও সংস্কৃতির বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এই পাঠ্যপুস্তক থেকে শিক্ষা লাভের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম শিক্ষার্থীরা কোনভাবেই মুসলিম ভাবধারার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে না।
বর্তমান পাঠ্যসূচিতে প্রথম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা বইয়ে গদ্য ও পদ্যের সংখ্যা প্রায় ১৯৩টি। আমরা লক্ষ্য করেছি, এসব গদ্য-পদ্যের মধ্যে হিন্দু লেখক ৮১জন (যেখানে তাদের জনসংখ্যা মাত্র ৭%) এবং ইসলামবিদ্বেষী লেখক ৫৬জন। এতে হিন্দু ও ইসলামবিদ্বেষী লেখকের লেখা প্রায় ৭১% আর মুসলিম লেখকের লেখা মাত্র ২৯%; যা ৯২ ভাগ মুসলামানদের চিন্তা-চেতনাকে প্রচণ্ডভাবে আঘাত করে।

একনজরে বাংলা পাঠ্যপুস্তক থেকে যা বাদ দেওয়া হয়েছে এবং পরিবর্তে যা অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে-

৯ম-১০ম শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* মুসলিম কবি শাহ মুহম্মদ সগীর-এর লেখা ‘বন্দনা’ নামক ইসলামী ভাবধারার কবিতা।
* মুসলিম কবি আলাওল-এর ‘হামদ’ নামক কবিতা।
* মুসলিম কবি আব্দুল হাকিমের লেখা ‘বঙ্গবাণী’ কবিতা।
* কবি গোলাম মোস্তাফার লেখা ‘জীবন বিনিময়’ কবিতা। কবিতাটি মোঘল বাদশাহ বাবর এবং তার পুত্র হুমায়ুনকে নিয়ে লেখা।
* কাজী নজরুল ইসলামের লেখা বিখ্যাত ‘উমর ফারুক’ কবিতা।
৮ম শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* ‘বাবরের মহত্ত¡’ নামক কবিতা।
৭ম শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* ‘মরু ভাস্কর’ নামক মহানবী সা.-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত।
৬ষ্ঠ শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* ড. মুহম্মদ শহীদ্ল্লুাহ লিখিত ‘সততার পুরস্কার’ নামক একটি ধর্মীয় শিক্ষণীয় ঘটনা।
* মুসলিম দেশ ভ্রমণকাহিনী- ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’।
* মুসলিম সাহিত্যিক কায়কোবাদের লেখা ‘প্রার্থনা’ নামক কবিতা।
৫ম শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* ‘বিদায় হজ্জ’ নামক মহানবী সা-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত।
* কাজী কাদের নেওয়াজ-এর লিখিত ‘শিক্ষা গুরুর মর্যাদা’ নামক কবিতা। এতে বাদশাহ আলমগীর-এর মহত্ব বর্ণনা উঠে এসেছে এবং শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে আদব কেমন হওয়া উচিত, তা বর্ণনা করা হয়েছে।
* ‘শহীদ তিতুমীর’ নামক একটি জীবনচরিত। এ প্রবন্ধটিতে শহীদ তিতুমীর- এর ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ঘটনা উল্লেখ ছিল।
৪র্থ শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* খলিফা হযরত ওমর রা.-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত।
৩য় শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* ‘খলিফা হযরত আবু বকর’ শিরোনামে একটি সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত।
২য় শ্রেণির বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে-
* ‘সবাই মিলে করি কাজ’ শিরোনামে মহানবী সা.-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত।

৯ম-১০ম শ্রেণির বইয়ে নতুন করে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে-
* ভারতীয় হিন্দু কবি ভারতচন্দ্র গুণাকর-এর রচিত হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত মঙ্গলকাব্যের অংশ বিশেষ ‘আমার সন্তান’ নামক কবিতা। মঙ্গলকাব্যের সংজ্ঞায় উইকিপিডিয়ায় বলা হয়েছে, “যে কাব্যে দেবতার আরাধ্য, মহত্ব-কীর্তন করা হয়। যে কাব্য শ্রবণেও মঙ্গল হয় এবং বিপরীতে হয় অমঙ্গল, যে কাব্য মঙ্গলাধার, এমনকি যে কাব্য ঘরে রাখলেও মঙ্গল হয়” (মাধ্যমিক বাংলা সাহিত্য, পৃষ্ঠা : ১৬৮)
* ভারতীয় হিন্দু লেখক সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ভারতের পর্যটন স্পট ‘পালামৌ’-এর ভ্রমণ কাহিনী। (পৃষ্ঠা : ৬)
* বিকৃত চিন্তার বিতর্কিত লালন শাহ-এর ‘সময় গেলে সাধন হবে না’ শিরোনামে বাউলদের বিকৃত যৌনাচার। (পৃষ্ঠা : ১৭১)
* কলকাতার হিন্দু কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়-এর ‘সাঁকোটা দুলছে’ নামক কবিতা। যাতে ৪৭ এর দেশভাগকে হেয় করা হয়েছে। (পৃষ্ঠা : ২৩৪)
* ভারতীয় হিন্দু কবি জ্ঞানদাস রচিত ‘সুখের লাগিয়া’ নামক একটি কবিতা। যাতে হিন্দুদের রাধা-কৃষ্ণের লীলা-কীর্তণ বর্ণিত হয়েছে। রামকৃষ্ণের ভক্তি এ কবিতার মূল শিক্ষা। (পৃষ্ঠা : ১৬৫)
৮ম শ্রেণির বইয়ে নতুন করে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে-
* হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ ‘রামায়ণ’ এর সং¶িপ্তরূপ ‘রামায়ণ কাহিনী’। (আনন্দপাঠ, পৃষ্ঠা : ৫৭)
৭ম শ্রেণির বইয়ে নতুন করে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে-
* শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়-এর ‘লালু’ নামক গল্প। এতে হিন্দুদের কালিপুঁজা ও পাঠাবলির কাহিনী চিত্রায়ন করা হয়েছে। (আনন্দপাঠ, পৃষ্ঠা : ৮)
৬ষ্ঠ শ্রেণির বইয়ে নতুন করে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে-
* সত্যেন সেন-এর ‘লাল গরুটা’ নামক একটি ছোটগল্প। এটি দিয়ে মুসলিম শিক্ষার্থীদের শেখানো হচ্ছে গরু হচ্ছে মায়ের মত। তাই গরু জবাই করা ঠিক নয়; অর্থাৎ হিন্দুত্ববাদ। (চারুপাঠ, পৃষ্ঠা : ১৪)
* ভারতের হিন্দুদের তীর্থস্থান ‘রাঁচি’র ভ্রমণকাহিনী। (চারুপাঠ, পৃষ্ঠা : ১)
৫ম শ্রেণির বইয়ে নতুন করে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে-
* স্বঘোষিত নাস্তিক হুমায়ুন আজাদ লিখিত ‘বই’ নামক একটি কবিতা। এটি মূলত মহাগ্রন্থ আল-কুরআনবিরোধী কবিতা। (পৃষ্ঠা : ১০৮)
৪র্থ শ্রেণির বইয়ে নতুন করে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে-
* অন্নদাশঙ্কর রায়-এর লেখা ‘নেমন্তন্ন’ কবিতা।

মহোদয়!
লক্ষ্য করে দেখুন, মুসলিম সাহিত্যিকদের লেখা বাদ দিয়ে বাংলা ভাষা-সাহিত্যের পাঠ্যসূচিতে সংযুক্ত করা হয়েছে হিন্দুদের দেব-দেবীর বিবিধ স্তুতি, বন্দনা, প্রার্থনা এবং রাধা-কৃষ্ণের লীলাকীর্তন। এই সিলেবাস অনুযায়ী প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শ্রেণির কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা অব্যাহত থাকলে জাতির ভবিষ্যত প্রজন্ম নাস্তিকতা ও ব্রাহ্মণ্যবাদী চেতনার অতল তলে হারিয়ে যাবে।
২০১০ সালে বিতর্কিত শিক্ষানীতি পাশ হওয়ার পর থেকে দেখা গেছে দেশের ঐতিহ্যবাহী কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকগণকে অযাচিতভাবে ছাত্রদের হাতে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে। ছাত্ররা অফিসকক্ষে তালা লাগানোসহ শিক্ষকদের ওপর হামলা করার মত জঘণ্য ধৃষ্ঠতা দেখিয়েছে। এ সিলেবাসে পড়াশোনা করে শিক্ষিতদের মধ্যে নৈতিকতা ও শ্রদ্ধাবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেনি! আমরা মনে করি, শিক্ষকসমাজ হলেন ছাত্রদের পথচলার দিকনির্দেশক। একজন শিক্ষককে বলা হয় আদর্শ ও দক্ষ মানুষ তৈরির কারিগর। অথচ এই শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষিতরা শিক্ষকের গায়ে হাত তোলে; যা চরম বেয়াদবি।

মহোদয়!
বর্তমান শিক্ষা আইন ২০১৬-এর ২৪নং ধারার ১নং উপ-ধারায় বলা হয়েছে, “শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীকে কোন প্রকার মানসিক নির্যাতন বা শারীরিক শাস্তি প্রদান করা যাইবে না।” ২নং উপ-ধারায় বলা হয়েছে, “কোন ব্যক্তি উপ-ধারা ১-এর বিধান লংঘন করিলে উহা এই আইনের অধীন অপরাধ হিসেবে গণ্য হইবে এবং উক্ত অপরাধের জন্য তিনি অনধিক ১০ (দশ) হাজার টাকা অর্থদণ্ডে অথবা তিন মাসের কারাদণ্ডে অথবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।” এ আইনের ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মাঝে সম্পর্কের অবনতি ঘটবে, শ্রদ্ধাবোধ হ্রাস পাবে। শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকির মাত্রা বেড়ে যাবে।

৭নং ধারার ৩নং উপ-ধারায় বলা হয়েছে যে, “কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান উপ-ধারা (১) ও (২) -এ উল্লিখিত পাঠ্যসূচি লংঘন করিয়া কোন বিষয় পাঠদান করিলে অথবা উক্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী পাঠদান না করিলে উহা এই আইনের অধীনে অপরাধ হিসাবে গণ্য হইবে এবং উক্ত অপরাধের জন্য তিনি অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে বা ছয় মাসের কারাদণ্ডে অথবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।”

তাছাড়া “শিক্ষা আইন ২০১৬”-এর প্রায় ৩২টি ধারা-উপধারা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বোধ-বিশ্বাস, ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতির সাথে সাংঘর্ষিক। এই আইন কোনো দেশপ্রেমিক, সচেতন শিক্ষক ও ধর্মপ্রাণ কোনো অভিভাবক মেনে নিতে পারে না। এই ‘শিক্ষা আইন’ বাস্তবায়ন হলে দেশ একটি অনিবার্য সংঘাত ও অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে ধাবিত হবে বলে আমরা মনে করি।

তাই আপনার প্রতি আমাদের আকুল আবেদন, এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকে রুখে দাঁড়াবার জন্য উপর্যুক্ত সিলেবাস ও “শিক্ষা আইন ২০১৬”-কে প্রত্যাখ্যান করে এবং নিম্নলিখিত দাবিসমূহকে সমর্থন করে জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে আপনিও আপনার পবিত্র দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসুন।

আমাদের দাবিসমূহ :
১. শিক্ষানীতি ২০১০ এবং তার বাস্তবায়নে প্রণীত শিক্ষা আইন ২০১৬ এর খসড়া বাতিল করতে হবে।
২. প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পাঠ্যপুস্তকে হিন্দুত্ববাদী ও ইসলামবিদ্বেষী কবিতা, গল্প ও রচনাবলী শিক্ষা সিলেবাস থেকে বাদ দিতে হবে।
৩. শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তকে ৯২ ভাগ জনগণের চিন্তা, বিশ্বাস ও মূল্যবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে হবে।
৪. শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তকে মুসলিম ঐতিহ্য ও ভাবধারার কবি-সাহিত্যিকদের গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ অন্তর্ভূক্ত করতে হবে।
৫. শিক্ষানীতি, শিক্ষাআইন ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন কার্যক্রমে অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষাবিদ এবং ইসলামিক স্কলারগণের পরামর্শ নিতে হবে।

আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলাম দেশ ও মানবতার সেবায় এগিয়ে যাওয়ার তাওফীক দিন। আমীন।

মা’য়াসসালাম

1

……………………………………………………………………………………………..

……………………………………………………………………………………………..

নূরুল ইসলাম আল-আমীন
কেন্দ্রীয় সভাপতি
ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন
তারিখ : ০৯/০৫/২০১৬ইং

ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন

সম্পর্কিত কার্যক্রম

সম্পর্কিত কার্যক্রম

সদস্য ফরম

নিচে তথ্যগুলো দিয়ে পাঠিয়ে দিন