নেতৃদ্বয় বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একদিকে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা থাকা কর্মকর্তাকে বহাল রেখেছে, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় নীরব থেকেছে এবং শিক্ষার্থীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে দমননীতি চালু করেছে। ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার এবং আবাসিক হল বন্ধ রাখা কোনো সমাধান নয়, বরং সমস্যা আরও গভীর করেছে।
শিক্ষার্থীরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছে-তাদের সংগ্রাম শিক্ষকদের বিরুদ্ধে নয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে। তাদের লক্ষ্য কোনো ব্যক্তি নয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ শিক্ষার্থীদের সকল যৌক্তিক আন্দোলনের পাশে ছিল এবং থাকবে। আমরা প্রত্যাশা করছি কুয়েট প্রশাসন অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সম্মানজনক সংলাপে বসে আন্তরিক পদক্ষেপ নিবে এবং সকল যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে শিক্ষাঙ্গনে শান্তি ফিরিয়ে আনবে।
বার্তা প্রেরক
মুহাম্মাদ খাইরুল কবির
কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ