সংবাদ/বিবৃতি

The superiority of Muslims remain in” establishing truth and resisting against injustice”. It is a holy duty for a Muslim to do this work with his/her level best . Especially, students are perfect soldiers for this work. That is why, students are active and effective manpower of a country and a nation.

কিছুদিন পূর্বে সারাদেশে শেষ হয়েছে এস.এস.সি. ও দাখিল পরীক্ষা। এবার আটটি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এস.এস.সি. ও সমমানের পরীক্ষায় ১৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬১৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে । আটটি সাধারণ বোর্ডে এস.এস.সি. তে মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ২৫ হাজার ৯০০ জন। এর মধ্যে ছাত্র ০৭ লাখ ০২ হাজার ২৯৯ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ০৭ লাখ ২৩ হাজার ৬০১জন। মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ০২ লাখ ৫৬ হাজার ৫০১ জন এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে এস.এস.সি. তে (ভোকেশনাল) ০১ লাখ ০৪ হাজার ২১২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।

এই বিপুল সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী সঠিক নির্দেশনার অভাবে ভুল পথে পা ফেলে নিজের সময় শ্রম, মেধা ও ক্যারিয়ার নষ্ট করে ফেলে। পরীক্ষা শেষে অনেকেই কী পড়বেন এ নিয়ে মারাত্মক সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন । আমাদের দেশের বাস্তবতায় লাখ লাখ অনার্স, মাস্টার্স ডিগ্রি পাশধারী ছেলে মেয়ে ভাল একটি ক্যারিয়ার তৈরী করতে সক্ষম হন না । অন্য দিকে এস.এস.সি. এর পর বিভিন্ন কারিগরি প্রতিষ্ঠানে মাত্র ৪ বছরের ডিপ্লোমা শেষে প্রায়ই নিশ্চিতভাবে সম্মানজনক পেশায় স্থায়ীভাবে ক্যারিয়ার গঠন করা যায় । যেখানে সাধারণ শিক্ষায় ইন্টারমিডিয়েট, অনার্স, মাস্টার্স শেষ করতে প্রায় ৮-১০ বছর লেগে যায় সেখানে একজন ডিপ্লোমাধারীর চাকরীর বয়স হয়ে যায় ৪/৫ বছর। কাজেই চাইলেই যে কেউ এস.এস. সি. এর পর পছন্দ মত কারিগরি বিষয়ে ডিপ্লোমা করে হতে পারেন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার, নিজের ক্যারিয়ার সাজাতে পারেন অবিশ্বাস্য দ্রুততায়।

দেশে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য রয়েছে অপার সম্ভাবনা। প্রত্যেক বছর অসংখ্য শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। বাংলাদেশে বর্তমানে ৫০টি সরকারি ও ৪৩৯টি বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ৩৫টিরও বেশি বিষয়ে প্রায় ৭২ হাজার ৯২০টি আসনে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। মেয়েদের জন্য ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনায় রয়েছে চারটি আলাদা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।

এছাড়া সারাদেশে আরো ১৩টি কৃষি ডিপ্লোমা, ৩টি টেক্সটাইল, ৩৯টি হেল্থ টেকনোলজি, ১টি গ্রাফিক্স আর্টস ও ১টি গ্যাস সিরামিকস ইনস্টিটিউট রয়েছে। এস.এস.সি. পাস ও তার সমমানের (দাখিল ও ভোকেশনাল) শিক্ষার্থীরা চার বছর মেয়াদী এই কোর্সে ভর্তি হতে পারে। তবে বিষয় বণ্টন হয় ভর্তি পরীক্ষা ও এস.এস.সি. তে প্রাপ্ত জিপিএ থেকে মেধাক্রমে।

এক্ষেত্রে এস.এস.সি. ও ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল অনেক গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষার্থীকে অবশ্যই এস.এস.সি. তে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। যে সকল শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করেছে তাদের সাধারণ গণিত ও উচ্চতর গণিত এ ন্যূনতম জিপিএ ৩ থাকতে হবে। অন্যান্য বিভাগ থেকে ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সাধারণ বিজ্ঞান ও সাধারণ গণিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে। শিক্ষার্থীরা দুই শিফটে ভর্তি হতে পারে। প্রথম বা মর্নিং শিফট ও দ্বিতীয় বা ডে শিফট।

যে সকল শিক্ষার্থী চলতি বছর পাস করেছে অথবা দুই বছর পূর্বে পাস করেছে তারা প্রথম শিফটে এবং যে সকল শিক্ষার্থীর দুই বছরের বেশি গ্যাপ রয়েছে তারা দ্বিতীয় শিফটে ভর্তির আবেদন করতে পারবে। ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৫০ নম্বর লিখিত ও ৫০ নম্বর এস.এস.সি. এর রেজাল্টের উপর। লিখিত পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজিতে ১৫ নম্বর, ফিজিক্স ও কেমিস্ট্রিতে ১৫, গণিতে ১৫, সাধারণ জ্ঞান এ ৫ নম্বরের অনুষ্ঠিত হবে।

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষার্থীরা বেছে নিতে পারে তার স্বপ্নের ক্যারিয়ার। ভর্তি হতে পারে তার পছন্দের বিষয়ে। অটোমোবাইল টেকনোলজি, আর্কিটেকচার টেকনোলজি, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল টেকনোলজি, সিভিল টেকনোলজি, সিভিল (উড) স্পেশালাইজেশন, ফুড টেকনোলজি, ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি, পাওয়ার টেকনোলজি, রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনার টেকনোলজি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, সার্ভেইং, গ্যাস টেকনোলজি, অফসেট প্রিন্টিং, ডাটা টেলিকমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ারর্কিং টেকনোলজি, ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি, ইনভায়রনমেন্ট টেকনোলজি, ইন্সট্রুমেনশন এন্ড প্রোসেস কন্ট্রোল টেকনোলজি, টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি, টেক্সটাইল টেকনোলজি, আর্কিটেকচার এন্ড ইনটেরিয়র ডিজাইন টেকনোলজি, গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটার্ন মেকিং টেকনোলজি, গ্রাফিক্স ডিজাইন এন্ড অটোক্যাড টেকনোলজি, অটো ফোল্ডিং ইঞ্জিনিয়ারিং, ন্যানো টেকনোলজি, সিলিকন প্লান টেকনোলজি, এলসিডি মনিটর মেকিং টেকনোলজি, লেদ মেশিন অপারেটর প্রভৃতি আরো অনেক বিষয়ের মধ্যে থেকে শিক্ষার্থীরা বেছে নিতে পারে তার পছন্দের বিষয়টি।

বর্তমান বাংলাদেশে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে এবং এদের রয়েছে বিশাল চাকরির বাজার। তাই অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন এখন ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা করা ও তার ক্যারিয়ার গড়া। বিস্তারিত জানতে কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। এ বছর যে সকল শিক্ষার্থী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিবে তাদের প্রতি রইল শুভ কামনা।

কৃষি ডিপ্লোমা
কৃষি আমাদের গৌরবোজ্জ¦ল ঐতিহ্য। বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। দেখা যায় বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ হলেও আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ সামান্যই। সামান্যই কৃষি জমি থাকলেও সঠিক দিক নির্দেশনা ও প্রযুক্তির ব্যবহার করতে পারলে সেখানেই সোনা ফলানো যাবে। আর এমনই সীমিত সম্পদ দিয়ে বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্য সমস্যা মেটানোর জন্য উন্নত যেসব ফলনশীল শস্য আর প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছেন কৃষিবিজ্ঞানী ও কৃষিবিদরা, সেগুলোই কৃষকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন ডিপ্লোমা কৃষিবিদরা। নিজের ক্যারিয়ার গড়ার পাশাপাশি কৃষিতে ডিপ্লোমাধারীদের রয়েছে দেশের উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখার সুযোগ। চাকরি ছাড়াও নিজ উদ্যোগে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সুবিধা তো আছেই। এ কারণে বর্তমান প্রেক্ষাপটে আত্ম-নির্ভরশীল হতে যে কেউ বেছে নিতে পারেন কৃষি ডিপ্লোমা।

কী পড়ানো হয়?
বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সহ এখানে চার বছরে আটটি পর্বে বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ানো হয়- পরিবেশ বিদ্যা, মাছের চাষ, গৃহপালিত পাখি পালন, মাঠ ফসলের চাষাবাদ, চিংড়ি চাষ ব্যবস্থাপনা, উদ্যান নার্সারি ব্যবস্থাপনা, হ্যাচারি ব্যবস্থাপনা, মাছের পুষ্টি ও খাদ্য ইত্যাদি।

এস.এস.সি. পাসের পর যারা ভাবছেন যে কোন বিষয়ে ডিপ্লোমা করবেন, তাদের জন্য বলছি- কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলো থেকে কৃষি, মৎস্য চাষ ও পশুপালন বিষয়ে আপনি ডিপ্লোমা করতে পারেন। এ বিষয়ে ডিপ্লোমা সম্পন্নকারীদের কাজ সরাসরি মাটি ও মানুষের সঙ্গে। ফলে দেশের কৃষি উন্নয়নে অবদান রাখা যায় অনেকাংশে। এর মধ্য দিয়ে নিজের আত্মতৃপ্তিটাও বেশি পাওয়া যায় দেশের উন্নয়নের কাজ করে।

কাজের ক্ষেত্র
* বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটে গবেষণা কাজের কিংবা মৎস্য অধিদপ্তর, পশুসম্পদ অধিদপ্তর, পানি উন্নয়ন বোর্ড, সড়ক ও জনপথ, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন, মৃত্তিকা গবেষণা কেন্দ্র, ধান গবেষণা কেন্দ্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ে প্রশাসনিক দায়িত্বে কৃষি ডিপ্লোমা সম্পন্নকারীদের প্রচুর সুযোগ রয়েছে।
* বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনে উপসহকারী পরিচালক পদে, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পদে প্রচুর সুযোগ রয়েছে।
* কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা কোর্স শেষ করে যেকোনো শিক্ষার্থী কৃষি, মাছের চাষ ও পশুপালনের জন্য কাজ করে এমন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে পারেন।
* সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও দাখিল মাদ্রাসা সমূহে কৃষি শিক্ষার শিক্ষক হিসেবে ভাল বেতনে যোগদান করার বিশাল ক্ষেত্র ।
* উপজেলা, জেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে সম্পূর্ণ সরকারী বেতন-ভাতায় কাজ করার সুযোগ।
* আর চাকরি করার অসুবিধা থাকলে ছোট পরিসরে অল্প পুঁজিতে কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠানও শুরু করা যায়।
কৃষি ডিপ্লোমা কৃষি বিষয়ে পড়ার একটি ভাল সুযোগ । বাংলাদেশে অনেকগুলি (প্রায় ১৬টি) সরকারি ও কমবেশি প্রায় ৩০০টির মত বেসরকারি কৃষি ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট রয়েছে।

ভর্তির যোগ্যতা ও খরচ
অন্যান্য ডিপ্লোমার ন্যায় এ কোর্সটিও ৪ বছরের। যেকোনো বিভাগ থেকে এস.এস.সি. বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এখান থেকে ডিপ্লোমা করার জন্য আবেদন করতে পারেন। এস.এস.সি. বা সমমানের পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে কমপক্ষে জিপিএ-৩ প্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রীরা কৃষি ডিপ্লোমার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া বিজ্ঞান বিভাগ ব্যতীত সাধারণ গণিত বা সাধারণ বিজ্ঞানে জিপিএ-২.৫ সহ কমপক্ষে জিপিএ-৩ প্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবেন। সরকারি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট গুলোতে চার বছরে শিক্ষা খরচ হবে সব মিলিয়ে ২০ হাজার টাকার মত। আর বেসরকারি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট গুলোতে ইনস্টিটিউট ভেদে খরচ কমবেশি হতে পারে।

উচ্চ শিক্ষার সুযোগা
ডিপ্লোমা কৃষি প্রকৌশল থেকে পাস করার পর শিক্ষার্থীরা ইচ্ছে করলে উচ্চ শিক্ষাও গ্রহণ করতে পারবে । বিশ্ববিদ্যালয়, ভেটেনারি বা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ও এমএসসি করার সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া নোয়াখালী সরকারি কৃষি ইনস্টিটিউট সহ বেশ ক’টি সরকারি ইনস্টিটিউটে ডিপ্লোমা করার পর দুই বছর মেয়াদী একটি কোর্স রয়েছে। এছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতো আছেই। এগুলো ছাড়াও বিভিন্ন স্কলারশিপ নিয়ে দেশের বাইরেও পড়াশোনা করার সুযোগ রয়েছে।

শিক্ষা ব্যবস্থার অন্যতম একটি ধারা হচ্ছে কারিগরি শিক্ষা। কর্মদক্ষ জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে পৃথিবীর সব দেশেই কারিগরি শিক্ষার উপর যথেষ্ট জোর দেয়া হয়। দেরিতে হলেও আমাদের দেশে কারিগরি শিক্ষাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। ২০০৮ সালে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ভর্তির হার ছিল ১ দশমিক ২ শতাংশ। বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ১১ শতাংশে। ২০২০ সালের মধ্যে এ হার ২০ শতাংশে উন্নীত করা হবে। দেশে ২৩টি আন্তর্জাতিক মানের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ প্রায় প্রতিটি উপজেলায় একটি করে নতুন কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হচ্ছে। বিদ্যমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে নতুন আরোও এক লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

একজন শিক্ষার্থী ভালো ফলাফল থাকা সত্ত্বেও চাকরির বাজারে সাফল্য অর্জন করতে ব্যর্থ হয় শুধু কর্মনির্ভর শিক্ষার অভাবে। অনেক সময় বেকারত্বের অভিশাপও বরণ করতে হয়। প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে প্রতিনিয়ত প্রতিযোগিতা যেভাবে বাড়ছে একইভাবে বাড়ছে উন্নত ক্যারিয়ার গড়ার অসংখ্য সুযোগ। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষ করে দেশে বা দেশের বাহিরে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ পাচ্ছে। এ সুযোগকে কাজে লাগানোর জন্য প্রয়োজন সঠিক ক্যারিয়ার পরিকল্পনা। শিক্ষার্থীদের এ পরিকল্পনায় সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে কর্মমুখী শিক্ষা। আর কর্মমুখী শিক্ষার মধ্যে সবচেয়ে যুগান্তকারী উন্নয়ন ঘটেছে কারিগরি শিক্ষায়।

লেখক
কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক
ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন।

সম্পর্কিত কার্যক্রম

সম্পর্কিত কার্যক্রম

সদস্য ফরম

নিচে তথ্যগুলো দিয়ে পাঠিয়ে দিন